Author: admin

  • এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে

    এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে

    বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীদের বাড়িভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সরকারের আর্থিক সক্ষমতা অনুসারে ৫ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ি ভাড়া নির্ধারণের প্রস্তাব দিয়ে এ চিঠি দেওয়া হয়।

    বুধবার (৮ অক্টোবর) রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ. জেড. মোরশেদ আলী স্বাক্ষরিত এই চিঠি পাঠানো হয়। মূল বেতনের শতকরা হারে বাড়িভাড়া নির্ধারণ করার জন্য অনুরোধ করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

    চিঠিতে বলা হয়েছে, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা ১০০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকায় উন্নীত করার অনুরোধ জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত উপদেষ্টা একটি আধা সরকারি পত্র অর্থ বিভাগে পাঠান। এর প্রেক্ষিতে অর্থ বিভাগ একটি পত্রের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা ১০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৫০০ টাকা নির্ধারণ করে।

    আরো বলা হয়, মূল্যস্ফীতিসহ জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে আগের আধা সরকারি পত্রের ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের মূল বেতনের শতকরা হারে বাড়িভাড়া নির্ধারণের অনুরোধ সংবলিত একটি পত্র অর্থ বিভাগে পাঠিয়েছে। ওই পত্রে ৫, ১০, ১৫ ও ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া নির্ধারণ করা হলে সম্ভাব্য আর্থিক সংশ্লেষের একটি প্রাক্কলনও তুলে ধরা হয়েছে।

    চিঠিতে বলা হয়, মূল্যস্ফীতিসহ জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে অর্থ বিভাগের ৩০ সেপ্টেম্বর জারিকৃত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা ১০০০ টাকা হতে ১৫০০ টাকা নির্ধারণ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীগণের মূল বেতনের শতকরা হারে বাড়িভাড়া নির্ধারণ করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

    এদিকে অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের শতাংশ হারে বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে রুদ্ধদ্বার আলোচনায় বসেছেন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। অতিরিক্ত সচিব (অভ্যন্ত দিলরুবা শাহীনার কক্ষে এ আলোচনা হচ্ছে। আলোচনায় যুগ্ম সচিব এবং উপসচিব পর্যায়ের কর্মকর্তারাও উপস্থিত আছেন।

  • রিপন মিয়াকে নিয়ে নতুন তথ্য, ‘আসল ঘটনা’ জানাল এলাকাবাসী

    রিপন মিয়াকে নিয়ে নতুন তথ্য, ‘আসল ঘটনা’ জানাল এলাকাবাসী

    দেশের এখন জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর রিপন মিয়া। সবাই যাকে ‘রিপন ভিডিও’ নামেই চেনে। অনেক আগে থেকে ছোট ছোট ভিডিও তৈরির কাজ শুরু করলেও সম্প্রতি তার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। বিজ্ঞাপন, সিনেমার প্রচারণাসহ বিভিন্ন কাজেও যুক্ত হতে দেখা গেছে রিপন মিয়াকে।

    গতকাল দেশের একটি বেসরকারি টেলিভিশন তাকে নিয়ে একটি সংবাদ প্রকাশ করে। যেখানে তার মায়ের বরাত দিয়ে বলা হয়, রিপন মিয়া তাদের ভরণপোষণ দেন না।

    বিষয়টি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। রিপন মিয়ার পূর্বের বক্তব্য এবং বর্তমান অভিযোগ নিয়ে ট্রল করে অনেকে।

    তবে এলাকাবাসী জানাল নতুন তথ্য। তাদের ভাষ্য, রিপন মিয়া মা-বাবার ভরণপোষণ দিতে চাইলেও তা নিতে চান না তারা। এ ছাড়া রিপন মিয়াকে অনেক আগেই বাড়ি থেকে বের করে দেন তার মা-বাবা। এরপর টাকা জমিয়ে সামান্য জমি কিনে সেখানেই পাকা বাড়ি করছেন রিপন মিয়া।

    নেত্রকোণা সদরের দক্ষিণ বিশিউড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা রিপন মিয়া। ট্যুডে সি নিউজ নামের একটি ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে রিপন মিয়ার এলাকাবাসীর কয়েকটি ভিডিও সাক্ষাৎকার প্রকাশ করা হয়। সেখানে তারা দাবি করেন, রিপন মিয়াকে সৎ এবং ভালো মানুষ হিসেবে চেনেন তারা। রাজমিস্ত্রি করে জীবন যাপন করতেন তিনি। অনেক আগে কাজ না করায় রিপন মিয়াকে বাড়ি থেকে বের করে দেন তার মা-বাবা।

    এখন কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে আয়ের টাকা দিয়ে জমি কিনে বাড়ি করছেন রিপন মিয়া।

    রিপন মিয়ার মা-বাবার অভিযোগ, তাদের ভরণপোষণ দেন না ছেলে। তবে এলাকাবাসী বলছে, রিপন মিয়া কিছু দিলেও তার মা-বাবা নিতে চান না।

    রিপন মিয়ার চাচাতো বোন পরিচয় নিয়ে এক নারী জানান, রিপন মিয়াকে ছোট থেকেই আশ্রয় দেন না তার মা-বাবা। বাড়ি এলেই দৌড়ানি দেন। শুধু রিপনকে নয়, তাদের তিন ভাই বাড়িছাড়া। রিপন মিয়া কিছু দিতে চাইলেও তার মা-বাবা তা নেন না বলেও দাবি করেন ওই নারী।

    টেলিভিশনে প্রকাশিত সংবাদে দেখা গেছে, রিপন মিয়া তার স্ত্রী-সন্তানকে অস্বীকার করেছেন। এ বিষয়ে চাচাতো বোন পরিচয় দেওয়া ওই নারী বলেন, এটা হয়তো ভাইরাল হওয়ার জন্য বলেছে।

    রিপন মিয়ার প্রতিবেশী মরিয়ম নামের একজন বলেন, জনপ্রিয় হওয়ার আগে কাজ করতেন না রিপন মিয়া। সেই সময়ই তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেন মা-বাবা।

    তবে স্ত্রী-সন্তানকে অস্বীকার করাটা রিপন মিয়ার উচিত হয়নি বলেও মন্তব্য এলাকাবাসীর।

    এদিকে রিপন মিয়ার বাবা গতকাল প্রকাশিত সংবাদে দাবি করেন, রিপন মিয়া তাদের ভরণপোষণ দেন না। তবে খোঁজখবর নেন। তবে নতুন এক সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন, তিন ছেলে যে যতটুকু পারে, তাকে আর্থিক সহযোগিতা করে। এ ছাড়া তিনি নিজেও আয় করেন তা দিয়ে তার সংসার চলে যায়।

  • এইচএসসির ফল প্রকাশ বৃহস্পতিবার, জানা যাবে যেভাবে

    এইচএসসির ফল প্রকাশ বৃহস্পতিবার, জানা যাবে যেভাবে

    ২০২৫ সালের উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) প্রকাশ করা হবে। সোমবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয়ক সাবকমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার।

    তিনি জানান, এইচএসসির ফল প্রকাশের সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে এবং আগামী ১৬ অক্টোবর ফল প্রকাশের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিয়েছে।

    বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবিরের সই করা এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতেও বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর, ময়মনসিংহসহ বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ফল সেদিন সকাল ১০টায় একযোগে প্রকাশ করা হবে।

    যেভাবে জানা যাবে ফল :

    সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের Result কর্নারে ক্লিক করে বোর্ড ও প্রতিষ্ঠানের EIIN-এর মাধ্যমে ফল ডাউনলোড করতে পারবে। এতে আরও জানানো হয়, পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে, শিক্ষা বোর্ডগুলোর সমন্বিত ওয়েবসাইট ঠিকানা www.educationboardresults.gov.bd এবং সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফল সংগ্রহ করতে পারবে। এ ছাড়া নির্ধারিত শর্ট কোড 16222-এ SMS করে ফল পাওয়া যাবে।

  • ঘরে বসেই জন্ম সনদ ইংরেজিতে রূপান্তর করবেন যেভাবে

    ঘরে বসেই জন্ম সনদ ইংরেজিতে রূপান্তর করবেন যেভাবে

    অনেক সময় নানা কাজে জন্ম নিবন্ধনের ইংরেজি ভার্সন প্রয়োজন পড়ে। বিশেষ করে পাসপোর্ট, বিদেশে পড়াশোনা বা ভিসার জন্য আবেদন করতে গেলে দেখা যায় ইংরেজিতে জন্ম নিবন্ধন সনদ প্রয়োজন পড়ে। তবে চিন্তার কিছু নেই—এটি ঘরে বসেই অনলাইনে রূপান্তর করা সম্ভব।

    বাংলাদেশ সরকারের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন পোর্টাল http://bdris.gov.bd থেকে সহজেই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা যায়। ধাপে ধাপে প্রক্রিয়াটি নিম্নরূপঃ

    ১. ওয়েবসাইটে প্রবেশ

    মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে http://bdris.gov.bd ওয়েবসাইটে যান।

    ২. জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে অনুসন্ধান

    ‘জন্ম নিবন্ধন সংশোধন’ অপশন নির্বাচন করুন। ১৭ সংখ্যার জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে সার্চ করুন।

    ৩. নিবন্ধন কার্যালয় নির্বাচন

    আপনার জন্ম নিবন্ধন যে অফিসে হয়েছে—ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন—সেটি নির্বাচন করুন।

    ৪. তথ্য ইংরেজিতে প্রদান

    নাম, পিতামাতার নাম, ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য সঠিকভাবে ইংরেজিতে লিখুন। প্রতিটি ঘর আলাদাভাবে পূরণ করতে হবে।

    ৫. ঠিকানা ইংরেজিতে লিখুন

    জন্মস্থান এবং বর্তমান ঠিকানা ইংরেজিতে প্রদান করুন। মোবাইল নম্বর এবং বাবা-মায়ের সঙ্গে সম্পর্কও উল্লেখ করতে হবে।

    ৬. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড

    স্ক্যান করা নথি আপলোড করতে হবে। যেমন—

    জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)

    এসএসসি/এইচএসসি সার্টিফিকেট

    পুরানো জন্ম নিবন্ধন সনদ

    প্রতিটি ফাইলের আকার ৯৭৬ কেবির মধ্যে রাখতে হবে।

    ৭. পেমেন্ট করুন

    ডকুমেন্ট আপলোডের পর ১০০ টাকা সরকারি ফি প্রদান করতে হবে। নগদ, বিকাশ বা অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করা যাবে।

    ৮. আবেদন জমা দিন

    সব তথ্য ঠিকভাবে পূরণ করার পর “আবেদন জমা দিন” বাটনে ক্লিক করুন। সফল হলে রেফারেন্স নম্বর পাবেন, এটি সংরক্ষণ করুন।

    ৯. প্রিন্ট কপি জমা দিন

    আবেদন সফলভাবে জমা হওয়ার পর প্রিন্ট কপি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন অফিসে নির্ধারিত তারিখে জমা দিন।

    প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা:

    * জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট

    * মাধ্যমিক/উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট

    * পুরানো জন্ম নিবন্ধন সনদ

  • ভোটারদের পছন্দে এগিয়ে কোন দল, উঠে এলো জরিপে

    ভোটারদের পছন্দে এগিয়ে কোন দল, উঠে এলো জরিপে

    ভোটারদের পছন্দের তালিকায় দেশের ছয়টি বিভাগে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। রংপুর বিভাগে এগিয়ে রয়েছে জামায়াতে ইসলামী এবং বরিশাল বিভাগে এগিয়ে কার্যক্রম নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগ।

    বেসরকারি সংস্থা ইনোভিশন কনসালটিং পরিচালিত ‘পিপলস ইলেকশন পালস সার্ভে, দ্বিতীয় পর্ব– তৃতীয় খণ্ড’ প্রকাশিত প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

    সোমবার (১৩ অক্টোবর) রাজধানীর কারওয়ানবাজারে বিডিবিএল ভবনে আয়োজিত ‘ভোটারদের সিদ্ধান্তে সামাজিক প্রেক্ষাপট ও ভিন্নতার প্রভাব’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় জরিপের ফল প্রকাশ করে ইনোভিশন।

    অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ভয়েস ফর রিফর্মের সহ-আহ্বায়ক ফাহিম মাশরুর। প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন- ড. আসিফ শাহান, জামায়াতের ড. নকিবুর রহমান, এনসিপি নেতা খালেদ সাইফুল্লাহ, পলিসি এনালিস্ট ড. অনন্য রায়হান, বাংলা আউটলুকের মোকতাদির রশিদ এবং গবেষণা সংস্থা ব্রেইনের ড. শফিকুর রহমান। জরিপের প্রেজেন্টেশন দেন ইনোভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবাইয়াত সারওয়ার।

    জরিপে দেখা যায়- ময়মনসিংহ, সিলেট, রাজশাহী, খুলনা, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে বিএনপি এগিয়ে। ময়মনসিংহ বিভাগে বিএনপি ৪৫ দশমিক ৭ শতাংশ, জামায়াত ২৫ দশমিক ৮ শতাংশ, আওয়ামী লীগ শতাংশ ১৭ দশমিক ৩ ও এনসিপি ৪ দশমিক ৭ শতাংশ। সিলেটে বিএনপি ৪৪ দশমিক ৭ শতাংশ, জামায়াত ২৯ দশমিক ৬ শতাংশ, আওয়ামী লীগ ১৪ শতাংশ। রাজশাহীতে বিএনপি ৪৪ দশমিক ৪ শতাংশ, জামায়াত ৪০ দশমিক ৯ শতাংশ, আওয়ামী লীগ ৯ দশমিক ২ শতাংশ। খুলনায় বিএনপি ৪৩ দশমিক ৩ শতাংশ, জামায়াত ৩০ দশমিক ১ শতাংশ, আওয়ামী লীগ ১৮ দশমিক ৩ শতাংশ। ঢাকায় বিএনপি ৪০ দশমিক ৮ শতাংশ, আওয়ামী লীগ ২৫ দশমিক ৮ শতাংশ এবং জামায়াত ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ। চট্টগ্রামে বিএনপি ৪১ দশমিক ৯ শতাংশ, জামায়াত ২৭ দশমিক ৬ শতাংশ ও আওয়ামী লীগ ১৭ দশমিক ১ শতাংশ ভোটার সমর্থন পেয়েছে।

    অন্যদিকে রংপুর বিভাগে জামায়াত এগিয়ে ৪৩ দশমিক ৪ শতাংশ সমর্থন নিয়ে; যেখানে বিএনপি ৩৬ দশমিক ৭ শতাংশ, আওয়ামী লীগ ১২ দশমিক ৫ শতাংশ। বরিশালে আওয়ামী লীগ এগিয়ে ৩১ দশমিক ৯ শতাংশ ভোটার সমর্থন নিয়ে, বিএনপি ২৮ দশমিক ৭ শতাংশ ও জামায়াত ২৯ দশমিক ১ শতাংশ।

    সার্বিকভাবে ভোটারদের পছন্দের তালিকায় বিএনপি প্রথম, জামায়াত দ্বিতীয়, আওয়ামী লীগ তৃতীয় এবং এনসিপি চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।

    ইনোভিশনের তথ্যমতে, জরিপটি পরিচালিত হয় দেশের ৬৪ জেলার মোট ১০ হাজার ৪১৩ নাগরিকের মধ্যে। এলাকা অনুযায়ী ৬৯ দশমিক ৫ শতাংশ অংশগ্রহণকারী গ্রামীণ এবং ৩০ দশমিক ৫ শতাংশ শহুরে। পুরুষ ৫৪ দশমিক ২ শতাংশ, নারী ৪৫ দশমিক ৪ শতাংশ এবং তৃতীয় লিঙ্গের অংশগ্রহণ শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ।বয়সভিত্তিকভাবে জেন জি (১৮–২৮ বছর) ৩৭ দশমিক ৬ শতাংশ, মিলেনিয়াল (২৯–৪৪ বছর) ৩৩ দশমিক

    ৪ শতাংশ, জেন এক্স (৪৫–৬০ বছর) ১৯ দশমিক ৮ শতাংশ এবং ৬০ বছরের ঊর্ধ্বে ভোটার ১ দশমিক ৩ শতাংশ।

    বিভাগভিত্তিক নমুনায় ঢাকা বিভাগে ২৫ দশমিক ৬ শতাংশ, চট্টগ্রামে ২০ শতাংশ, রাজশাহীতে ১৫ শতাংশ, খুলনায় ১১ দশমিক ২ শতাংশ, রংপুরে ১১ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৯ দশমিক ৫ শতাংশ, বরিশালে ৬ দশমিক ২ শতাংশ এবং সিলেটে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ অংশগ্রহণ রয়েছে।

  • বিকাশ-নগদ-রকেটে চালু হচ্ছে আন্তঃলেনদেন, যেভাবে করা যাবে

    বিকাশ-নগদ-রকেটে চালু হচ্ছে আন্তঃলেনদেন, যেভাবে করা যাবে

    নগদ অর্থ লেনদেন কমাতে দেশে আন্তঃলেনদেন ব্যবস্থার নতুন দিক উন্মোচন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। জাতীয় পেমেন্ট সুইচ বাংলাদেশ (এনপিএসবি)-এর মাধ্যমে ব্যাংক, মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) এবং পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডারদের (পিএসপি) মধ্যে ইন্টারঅপারেবল লেনদেন আগামী ১ নভেম্বর থেকে চালু হচ্ছে।

    এই ব্যবস্থায় ব্যাংক থেকে সরাসরি বিকাশ, নগদ, রকেটসহ অন্যান্য এমএফএস অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো যাবে। তবে এসব লেনদেনের ক্ষেত্রে নির্ধারিত হারে ফি প্রযোজ্য হবে।

    গতকাল সোমবার (১৩ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংক একটি সার্কুলারের মাধ্যমে নির্দেশনা জারি করেছে, যা দেশের সব ব্যাংক, এমএফএস এবং পিএসপির প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

    সার্কুলারে বলা হয়, আগামী ১ নভেম্বর থেকে এই আন্তঃলেনদেন ব্যবস্থা চালু হবে এবং ‘লাইভ’ লেনদেন শুরু হবে। এতে এনপিএসবি’র অবকাঠামো ব্যবহার করে সব ব্যাংক, এমএফএস এবং পিএসপির মধ্যে অর্থ লেনদেন সম্ভব হবে।

    সার্কুলার অনুযায়ী, ব্যাংক থেকে মোবাইল একাউন্টে ১,০০০ টাকা পাঠাতে গ্রাহকের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ১ টাকা ৫০ পয়সা চার্জ নেওয়া যাবে। পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার (পিএসপি) থেকে মোবাইল একাউন্টে টাকা পাঠাতে খরচ হবে দুই টাকা, আর মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (বিকাশ, নগদ, রকেট) থেকে ব্যাংকে টাকা পাঠাতে সর্বোচ্চ আট টাকা ৫০ পয়সা পর্যন্ত চার্জ প্রযোজ্য হবে।

    এছাড়া ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে অর্থ স্থানান্তরের ক্ষেত্রেও পূর্বঘোষিত (ফেব্রুয়ারিতে জারি করা) নির্দেশনার আলোকে ফি কার্যকর থাকবে। প্রত্যেক লেনদেনের আগে গ্রাহককে প্রযোজ্য ফি সম্পর্কে জানাতে হবে। তবে প্রাপক পক্ষ (যিনি টাকা গ্রহণ করবেন) থেকে কোনো ধরনের চার্জ আদায় করা যাবে না।

  • কীভাবে পছন্দেরগুলো রেখে বাকিগুলো ডি-রেজিস্টার করবেন? জেনে নিন

    কীভাবে পছন্দেরগুলো রেখে বাকিগুলো ডি-রেজিস্টার করবেন? জেনে নিন

    কোনো ব্যক্তির নামে ১০টির বেশি মোবাইল সিম থাকলে সেগুলো ৩০ অক্টোবরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট অপারেটরের মাধ্যমে ‘ডি-রেজিস্টার’ করতে হবে জানিয়ে জরুরি বার্তা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

    আজ সোমবার (১৩ অক্টোবর) বিটিআরসি-এর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এ বার্তা দেওয়া হয়েছে।

    বলা হয়েছে, নিজ এনআইডিতে পছন্দমতো ১০টি সিমকার্ড রেখে অতিরিক্ত সিমকার্ডসমূহ ৩০ অক্টোবর ২০২৫ এর মধ্যে সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ারের মাধ্যমে ডি-রেজিস্টার (নিবন্ধন বাতিল)/মালিকানা পরিবর্তন করুন।

    কীভাবে পছন্দের সিমকার্ড রেখে বাকিগুলো ডি-রেজিস্টার করবেন? 

    নিজের নামে কয়টি সিম আছে জানবেন যেভাবে: গ্রাহকের মোবাইল নম্বর থেকে *16001# ডায়াল করার পর তার জাতীয় পরিচয়পত্রের শেষ ৪ ডিজিট টাইপ করে সেন্ড করলে ফিরতি এসএমএস-এ আপনার এনআইডিতে মোট কতটি সিম নিবন্ধিত আছে তা জানা যাবে।

    কীভাবে সিম ডি-রেজিস্টার করবেন: নিজের নামে কয়টি সিম আছে তা জানার পর মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে যেতে হবে। আপনার যে অতিরিক্ত সিমগুলো বাতিল করতে চান, সেগুলো নিয়ে সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের কাস্টমারে আবেদন করতে হবে। অপারেটরের নিয়ম অনুযায়ী আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দিলে সিম ডি-রেজিস্টার হয়ে যাবে।

    বিটিআরসি বলেছে, কোনো গ্রাহক বর্ণিত প্রক্রিয়ায় সিম ডি-রেজিস্ট্রোর/মালিকানা পরিবর্তনে ব্যর্থ হলে বিটিআরসি কর্তৃক অতিরিক্ত সিমকার্ডগুলো দৈবচয়নের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল করা হবে। গত মে মাসে কমিশন সভায় ব্যক্তির নামে সর্বোচ্চ সিমের সংখ্যা ১৫ থেকে ১০টিতে নামিয়ে আনার সিদ্ধান্ত দেয় বিটিআরসি।

    ২০১৭ সালে একজন গ্রাহকের নামে সর্বোচ্চ ১৫টি সিম নিবন্ধন করা যাবে বলে নির্দেশনা দেয় বিটিআরসি। এর আট বছর পর চলতি বছরের ১৯ মে কমিশন সভায় ১৯ মে সিমের সংখ্যা কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয় সংস্থাটি।

  • তনির স্বামী কে এই সিদ্দিক? যেসব তথ্য জানা গেল

    তনির স্বামী কে এই সিদ্দিক? যেসব তথ্য জানা গেল

    ফের বিয়ে করলেন দেশের বহুল আলোচিত-সমালোচিত নারী উদ্যোক্তা ও ইনফ্লুয়েন্সার রোবাইয়াত ফাতিমা তনি। তার বিয়ের খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেটিজেনদের আগ্রহ, কাকে বিয়ে করলেন তনি।

    জানা গেছে, উদ্যোক্তা তনির স্বামীর নাম মো. সিদ্দিক। তিনি মানসিব টেলিকমের মালিক এবং এমডি।

    সিদ্দিকের ভেরিফায়েড ফেসবুক থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি যুক্তরাজ্যের ডি মন্টফোর্ট বিশ্ববিদ্যালয় (DMU) থেকে পড়ালেখা করেছেন। যুক্তরাজ্যেই বসবাস করছেন মো. সিদ্দিক। তার দেশের বাড়ি খুলনায়।

    স্বামীর জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছে একগুচ্ছ ছবি প্রকাশ করেছেন তনি।

    এদিকে সিদ্দিকও নিজের ফেসবুকে দুজনের ছবি প্রকাশ করে স্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। রবিবার দিবাগত (১৩ অক্টোবর) রাতে সিদ্দিক তার ফেসবুকে ছবি শেয়ার করে লেখেন, ‘আরো একটি বছর পেরিয়ে গেল, কিন্তু মনটা এখনো তরুণ। আমার জন্মদিনকে বিশেষ করে তোলার জন্য আমার প্রিয় স্ত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তোমায় অনেক ভালোবাসি।’

    তনি তার পোস্টে লিখেছেন, ‘জন্মদিনের শুভেচ্ছা। তোমার মতো বিশেষ একজনের জন্মদিন উদযাপনের জন্য বছরে একটা দিনই যথেষ্ট নয়।’

    গত বছরের ৭ অক্টোবর ব্যাংককে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তনির দ্বিতীয় স্বামী ও ব্যবসায়ী শাহাদাৎ হোসাইন। তনি ও তাঁর প্রয়াত স্বামীর মধ্যকার বয়সের ব্যবধান নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার শিকার হয়েছেন তিনি। ফেসবুক লাইভে এলে নানারকম ট্রলের মুখে পড়তে হয়েছে এই নারী উদ্যোক্তাকে।

    প্রথম স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন তিনি। এরপর ভালোবেসে বিয়ে করেন শাহাদাতকে। প্রথমে পরিবার মেনে না নিলেও পরবর্তীতে সব ঠিক করে নিয়েছিলেন তনি।

  • বিয়ে করেছেন নারী উদ্যোক্তা তনি

    বিয়ে করেছেন নারী উদ্যোক্তা তনি

    ফের বিয়ে করলেন দেশের বহুল আলোচিত-সমালোচিত নারী উদ্যোক্তা ও ইনফ্লুয়েন্সার রোবাইয়াত ফাতিমা তনি। স্বামীর নাম মো. সিদ্দিক। স্বামীর জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন একগুচ্ছ ছবি প্রকাশ করেছেন তনি। এদিকে সিদ্দিকও নিজের ফেসবুকে দুইজনের ছবি প্রকাশ করে স্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।

    রবিবার দিবাগত (১৩ অক্টোবর) রাতে সিদ্দিক তার ফেসবুকে ছবি শেয়ার করে লেখেন, ‘আরও একটি বছর পেরিয়ে গেল, কিন্তু মনটা এখনও তরুণ। আমার জন্মদিনকে বিশেষ করে তোলার জন্য আমার প্রিয় স্ত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তোমায় অনেক ভালোবাসি।’

    তনি তার পোস্টে লিখেছেন,’জন্মদিনের শুভেচ্ছা।

    তোমার মতো বিশেষ একজনের জন্মদিন উদ্‌যাপনের জন্য বছরে একটা দিনই যথেষ্ট নয়।’

    ব্যাংককে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তনির দ্বিতীয় স্বামী ও ব্যবসায়ী শাহাদাৎ হোসাইন। তনি ও তাঁর প্রয়াত স্বামীর মধ্যকার বয়সের ব্যবধান নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার শিকার হয়েছেন তিনি। ফেসবুক লাইভে এলে নানারকম ট্রলের মুখে পড়তে হয়েছে এই নারী উদ্যোক্তাকে।

    প্রথম স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন তিনি। এরপর ভালোবেসে বিয়ে করেন শাহাদাৎকে। প্রথমে পরিবার মেনে না নিলেও পরবর্তীতে সব ঠিক করে নিয়েছিলেন তনি।

  • এইচএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা

    এইচএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা

    এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল ১৬ অক্টোবর প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবীর।

    সোমবার (১৩ অক্টোবর) গণমাধ্যমকে ফল প্রকাশের তারিখ জানান তিনি।

    এর আগে বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভায় ১৬ অক্টোবর ফল প্রকাশের বিষয়ে একমত পোষণ করেন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা।

    এবারের এইচএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা গত ১৯ আগস্ট শেষ হয়। ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ২১ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। ১২ লাখেরও বেশি পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।

    আরও পড়ুন: খাতা দেখা শেষ, এইচএসসির ফল প্রকাশ কবে?

    এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষায় বসেন ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ ছাত্র এবং ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ ছাত্রী। সারাদেশে ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হয়।

    ঢাকা বোর্ডে পরীক্ষার্থী ২ লাখ ৯১ হাজার ২৪১, রাজশাহীতে ১ লাখ ৩৩ হাজার ২৪২, কুমিল্লায় ১ লাখ ১ হাজার ৭৫০, যশোরে ১ লাখ ১৬ হাজার ৩১৭ ও চট্টগ্রামে ১ লাখ ৩৫ জন। এ ছাড়া বরিশালে পরীক্ষার্থী ৬১ হাজার ২৫, সিলেটে ৬৯ হাজার ৬৮৩, দিনাজপুরে ১ লাখ ৩ হাজার ৮৩২ এবং ময়মনসিংহে ৭৮ হাজার ২৭৩ জন। মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষার্থী ৮৬ হাজার ১০২ জন। কারিগরি বোর্ডের অধীনে পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৯ হাজার ৬১১ জন।